গরমে জন জীবন যখন অতিষ্ট তখন প্ল্যান করলাম যাই ঢাকার আসে পাসে কোথাও ঘুরে আসা যাক। সাথে কোন নদী তে ঝাপাঝাপি করা যাবে। সেই মতাবেক কাজ ২ দিন আগে থেকে প্ল্যান শুরু হল। প্ল্যান হল ঢাকার পাসেই আড়ায়হাজার যাবার। ঢাকা থেকে মাত্র ৩০ কিলো দূরে। ওখানে মেঘনা নদি তে গোসল করব আর আসে পাসে ঘুরাঘুরি করব। যেহেতু মে দিবস এর ছুটি তাই সবাই ফ্রি ছিল। বলার সাথে সাথে সবাই রাজি হয়ে গেল। সবাই হাতিরঝিল এ মিট করার কথা । রুট প্ল্যান ছিল ৩০০ ফিট হয়ে যাবার। আমি আর বক্তিয়ার ভাই ৩০০ ফিট এ থাকার কথা। গ্রুপ এর বাকি সবাই মিট করবে হাতিরঝিল এ। এদিকে সবাই চলে আসছে ৩০০ ফিট আমার দুজন লেট। লেট করার কারন ছিল আমার বন্ধু আসতে একটু লেট করে ফেলে। আমরা গিয়ে পৌছাইলাম ৮ টার দিকে । ওখানে গিয়ে হালকা কিছু খেয়ে রউনা দিলাম। এর মাঝে সবাই কে জানানো হল যে বাইক যে আসতে চালায়। যাতে সুন্দর ভাবে আমরা সব কিছু উপভোগ করতে পারি। রাজিব ভাই ছিল সবার আগে কারন উনার রাস্তা পরিচিত। সেই মোতাবেক আমরা চলতে শুরু করলাম। আমি ছিলাম সবার পিছনে। আসতে আসতে করে আমরা পৌছায় গেলাম আড়ায়হাজার এর বাজার এ। যাবার পর ওখানে নাস্তা করে নিল সবাই। নাস্তা সেরে আমরা রউনা দিলাম খেজুর বাগানের উদ্দ্যশে । মাথার উপর রোদ। সবাইকে পুড়িয়ে দিসছিল এত রোদ। আমরা কিছু ক্ষন পর পর ব্রেক দিয়ে পানি খেয়ে নিতেছিলাম। খেজুর বাগানে গিয়ে আমরা কিছু ছবি তুল্ললাম। অনেক সুন্দর একটা যায়গা এত সুন্দর যে বিছানে পেতে সুয়ে থাকতে মন চাইতেছিল। আকাশে হালকা সাদা সাদা মেঘ, সাথে বাতাশ । সব কিছুই অসাধারন লাগছিল। এখানে কিছুক্ষন থাকার পরে প্ল্যান হল ফেরি ঘাটে যাবার। সবাই বাইক নিয়ে ফেরি ঘাটের উদ্দ্যশে রউনা দিলাম। কিছুক্ষন এর মাঝেই ফেরি ঘাটে চলে গেলাম। অপেক্ষা ফেরির । ১০ মিনিট পরেই ফেরি আসলো। সবাই উঠে গেলাম। এত রোদ ছিল যে মাথার উপর ব্যাগ দিয়ে বসে ছিলাম। ২০ মিনিট লাগল ফেরি পার হতেই। ওই দিকে যেতেই বলব বেশি দূরে নাহ আমরা নদি তে গোসল করব। কিন্তু আমরা যেতেই থাকি রাস্তা আর ফুরাই নাহ যেহেতু এই এলাকা চিনি নাহ। তাই বলতে পারছি নাহ। তারপর এক সময় খেয়াল করলাম আমরা বি-বাড়িয়া তে। তো আর কি করার। রাজিব ভাই মনে মনে প্ল্যান করে রেখেছে উনার এলাকায় নিয়ে যাবে। আর কিছুক্ষন বাইক চালানোর পরে আমরা গিয়ে পৌছায়লাম এক ভাইএর বাসাই উনি আমাদের সাথেই যাসছিল। ওখানে হেলমেট রেখে গোসলের উদ্দ্যশে গেলাম। নদি উনার বাড়ি থেকে আরো ৫ কিলো দূরে।
গিয়ে তো মাথা নষ্ট অনেক সুন্দর নদি। তেমন সচ্ছ পানি। দেরি নাহ করে কাপড় বদলায় গোসলে এ নেমে গেলাম। সবাইক অনেক ক্ষন ঝাপাঝাপি করার পরে ৩ টার দিকে আমরা নদি থেকে উঠি। বাসায় গিয়ে দুপুরের খাবার খেলাম। রান্না টা অসাধারন ছিল। ডাল টা আরো অসাধারন । সবাই পেট ভরে খেলাম, এবার বাড়ির উদ্দ্যশে রউনা দেবার পালা। আসতে আসতে মাঝে ব্রেক দিয়ে মিস্টি কফি ও কোল্ড ড্রিংস খেয়ে নিলাম’। তারপর একবারে ফেরি ঘাটে এসে থামলাম তখন সূর্য টা ডোবার সময়। ঘাট পার হতেই সন্ধ্যা নেমে আসল। আমরা ঠিক করলাম একবারে ৩০০ ফিট গিয়ে বিরতি দিব। এবং সবাই বিদায় নিব। খুব সুন্দর ভাবে সবাই বাইক চালাইছে। ধিরে ধিরে এবং লেন মেনে চালাইছে, সবাই কিছুক্ষন এর ভিতরেই চলে আসি ৩০০ ফিট। চা নাস্তা করে সবাইকে বিদায় দিয়ে চলে আসি বাসায় । এই ছিল আজকের টুর এর সংক্ষিপ্ত বিবরন।
ঢাকা থেকে আমরা দুরুত্ব ছিল যাওয়া আসা ১৬৫ +-
এত কিছু মুখে বলে আসলে বুঝানো যাই নাহ। ছবিতে দেখে নেন।
গিয়ে তো মাথা নষ্ট অনেক সুন্দর নদি। তেমন সচ্ছ পানি। দেরি নাহ করে কাপড় বদলায় গোসলে এ নেমে গেলাম। সবাইক অনেক ক্ষন ঝাপাঝাপি করার পরে ৩ টার দিকে আমরা নদি থেকে উঠি। বাসায় গিয়ে দুপুরের খাবার খেলাম। রান্না টা অসাধারন ছিল। ডাল টা আরো অসাধারন । সবাই পেট ভরে খেলাম, এবার বাড়ির উদ্দ্যশে রউনা দেবার পালা। আসতে আসতে মাঝে ব্রেক দিয়ে মিস্টি কফি ও কোল্ড ড্রিংস খেয়ে নিলাম’। তারপর একবারে ফেরি ঘাটে এসে থামলাম তখন সূর্য টা ডোবার সময়। ঘাট পার হতেই সন্ধ্যা নেমে আসল। আমরা ঠিক করলাম একবারে ৩০০ ফিট গিয়ে বিরতি দিব। এবং সবাই বিদায় নিব। খুব সুন্দর ভাবে সবাই বাইক চালাইছে। ধিরে ধিরে এবং লেন মেনে চালাইছে, সবাই কিছুক্ষন এর ভিতরেই চলে আসি ৩০০ ফিট। চা নাস্তা করে সবাইকে বিদায় দিয়ে চলে আসি বাসায় । এই ছিল আজকের টুর এর সংক্ষিপ্ত বিবরন।
ঢাকা থেকে আমরা দুরুত্ব ছিল যাওয়া আসা ১৬৫ +-
এত কিছু মুখে বলে আসলে বুঝানো যাই নাহ। ছবিতে দেখে নেন।
Video Link : https://www.youtube.com/watch?v=g6u_dANGjGQ
Comments
Post a Comment